ধর্ম ও জীবন
আকিকা দেওয়ার পর নাম পরিবর্তন করা যাবে?
ইসলামি পরিভাষায় আকিকা হচ্ছে, নবজাতকের পক্ষ থেকে পশু জবাই করা।

ইরাকি ক্যালিগ্রাফারের হাতে লেখা বিশ্বের সবচেয়ে বড় কোরআন
প্রায় ছয় বছর পরিশ্রম করে বিশ্বের সবচেয়ে বড় হাতে লেখা কোরআন সম্পন্ন করলেন ইরাকি শিল্পী আলি জামান।

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামী পরিকল্পনার মূল উদ্দেশ্য হলো—পরিবারকে জাহান্নামের আগুন থেকে রক্ষা করা এবং তাদের জান্নাতের উপযুক্ত করে তোলা।

ইসলাম চায় এক স্বভাবানুকূল পরিবেশ
ইসলাম হলো জীবন্ত এক জীবনাদর্শ। এটি বুদ্ধিজাত তত্ত্বগত কোনো দর্শন নয়, যার স্থান হলো মস্তিষ্কের কোনো নিভৃত কোণ বা গ্রন্থাগারের নীরব প্রকোষ্ঠ।

মানসিক অশান্তিতে যেসব দোয়া পড়বেন
‘হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে রহমত (মনের প্রশান্তি) চাই। আপনি এক মুহূর্তও আমাকে নফসের ওপর ছেড়ে দিয়েন না।’

ইসলামে দত্তক বা পালক সন্তানের সামনে পর্দার বিধান কী?
জাহিলি যুগে দত্তক সন্তানকে প্রকৃত সন্তান গণ্য করা হতো। ইসলামে সেই প্রথা সংশোধন করা হয়েছে

বিপদে লুকিয়ে থাকা রহমত
‘মুমিন নারী-পুরুষের ওপর, তার সন্তান ও ধন-সম্পদের ওপর বিপদ-আপদ অনবরত লেগেই থাকে; শেষ পর্যন্ত সে আল্লাহর সঙ্গে এমন অবস্থায় মিলিত হয় যে তার ওপর কোনো গুনাহ থাকে না।’

দ্বীনদার জীবনসঙ্গী লাভের উপায় ও করণীয়
একজন স্বামী বা স্ত্রী কেবল জীবনসঙ্গী নন, বরং আত্মার বন্ধু, ইবাদতের সঙ্গী এবং জান্নাতের পথে সহযাত্রী
কোরআনের বাণীকোরআনই সর্বশেষ ও পরিপূর্ণ ফয়সালাকারী
(এক) কোরআন আল্লাহর পক্ষ থেকে নাযিলকৃত। এটি একটি স্বয়ংসম্পূর্ণ ও অলৌকিক গ্রন্থ- এর মোকাবেলা করতে সারা বিশ্ব অক্ষম।

বিনয়-নম্রতা ইসলামের অনন্য সৌন্দর্য
ব্যক্তিজীবনে যে যত বিনয়ী ও নম্র, সে তত বেশি সম্মান ও মর্যাদার অধিকারী।

বর্তমানে আলিয়া মাদরাসার সংকট ও সম্ভাবনা
আলিয়া মাদরাসা শিক্ষা ধারার ইতিহাস ছিল মুসলিম জাতির আত্মপরিচয় ও জ্ঞানের আলোকবর্তিকা।

তাওবায় আত্মার নবজন্ম হয়
তওাবা কেবল ‘আস্তাগফিরুল্লাহ’ বলার নাম নয়; এটি হূদয়ের ভেতরে এক আত্মিক বিপ্লব।

ইসলামের মহান খলিফা হজরত ওমর (রা.)
কাফেররা তার মোকাবিলা করতে ভয় পেত।

ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
আল্লাহতায়ালা বলেছেন, ‘তোমার প্রতিপালকের পথে মানুষকে আহ্বান করো প্রজ্ঞার সঙ্গে, নেক উপদেশের মাধ্যমে, আর তাদের সঙ্গে বিতর্ক করো উত্তম রীতিতে।’ (সুরা আন নাহল-১২৫)

কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ
আর যে কেউ আল্লাহ ও তাঁর রাসুলের আনুগত্য করে, আল্লাহকে ভয় করে এবং তাঁর তাকওয়া অবলম্বন করে—তারাই কৃতকার্য।

উক্কাশাহ ইবনে মিহসান (রা.): বিনা হিসেবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি
তিনি ছিলেন বদরী সাহাবি ও শীর্ষস্থানীয় সাহাবিদের একজন, যাঁর ব্যাপারে সরাসরি রাসুল (সা.) বিনা হিসাবে জান্নাতপ্রাপ্তির ঘোষণা দিয়েছেন।





